

গতকাল হোলি উৎসব পালন করা হয়েছে। তার আগে ছিল দোল উৎসব। বলা হয়, হিন্দুদের ১২ মাসে ১৩ পার্বণ। কিন্তু, এই পার্বণ গুলোতে প্রতি বছর কোনো না কোনো অপ্রিয় ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। কোথাও মাতাল হয়ে দুর্ঘটনা হয়, কোথাও মারপিট, তো কোথাও জোর জবরদস্তি করে রং মাখানোর ওপর বিবাদ। এই সব বিবাদের পরেও যখন সব কিছু ভালো ভাবেই হয়। তখন কিছু কিছু মাথা মোটা ভদ্রলোক আছে, যারা প্রশ্ন এই ভাবে এত ভালো করে উৎসব পালন করা হলো কেন? অন্য ভাবেও তো করা যেতো। রাবিশ কুমার দুঃখ প্রথমে NDTV তে কাজ করতেন। প্রাইম টাইম বলে একটি প্রোগাম করতেন। তিনি দেশের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলতেন। তাঁর অনেক ফলোয়ার ছিলো এবং তারা সবাই নিজেদের ইন্টেলেকচুয়াল বলেন। এই ভদ্রলোকের দেওয়া তথ্য এবং সম্ভাবনার ওপর দেশের ভেতর অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছে। শাহীনবাগ, NRC থেকে শুরু করে, ফার্মার প্রটেস্ট। সবেতেই এনার বক্তব্য ছিল অরাজকতা সৃষ্টি কারীদের পক্ষে। অরাজকতার বিরোধ তিনি কখনোই করেননি। বরং সেই অরাজকতার নির্মম দৃশ্যকে দেখিয়ে সে নিজেই সরকারে কাছে এর জবাব দিহি চাইতেন। সে নিজেকে নিরপেক্ষ বললে, কিন্তু তার অন্ধ ভক্তদের চোখে দ্বিচারিতা ধরা পড়ে না।
এই মহান ব্যক্তি আমাদের দেশের সকল মিডিয়া হাউস, ও নিউস চ্যানেল গুলোকে "গদি মিডিয়া" নাম দিয়ে নিজেকে প্রজাতন্ত্রের স্তম্ভের শিখরে বসাতে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু স্তম্ভের শিখরে বেশিক্ষন থাকতে পারেননি। কারণ তিনি প্রথম থেকেই ওই স্তম্ভের গোড়ায় আঘাত করেছেন।
তিনি তাঁর প্রাইম টাইমে, তাঁর বিপক্ষ দলের আদর্শকে সভ্য কিন্তু কুটিল ভাষায় ব্যক্তিগত আক্রমণ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বা বিদ্বেষমূলক সাংবাদিকতা করতে শুরু করেন। এটি সাংবাদিকের নীতিবিরুদ্ধ এবং পেশাদারিত্বের পরিপন্থী। এমন সমালোচনা সাংবাদিকদের নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে দেয়। এটি কি তিনি জানতেন না? নাকি জেনে বুঝেই করছিলেন।
বামপন্থী মানেই মোটা বুদ্ধি।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ আপনাকে।
মুছুনভক্ত গোবর খেয়ে বুদ্ধি বৃদ্ধি করে😄😆
মুছুন